আল্লাহ বলেন,
“হে মুমিনরা, জুমার দিনে যখন নামাজের জন্য ডাকা হয়, তখন আল্লাহর স্মরণে ধাবিত হও এবং ক্রয়-বিক্রয় ছেড়ে দাও।” (সুরা জুমা: ৯)
জুমার দিনকে রাসুলুল্লাহ (সা.) ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ দিন হিসেবে উল্লেখ করেছেন এবং কিছু বিশেষ আমলের কথা বলেছেন:
উত্তম পোশাক পরা ও সুগন্ধি ব্যবহার করা।
মেসওয়াক করা সুন্নত এবং ফজিলতপূর্ণ।
নামাজে নির্ধারিত স্থানে শান্তভাবে বসা ও খুতবার সময় চুপ থাকা—এর বিনিময়ে দুই জুমার মাঝের সগিরা গুনাহ মাফ হয়। (সহিহ মুসলিম: ৮৫৭)
ইমামের কাছাকাছি বসে মনোযোগসহ খুতবা শোনা প্রতি কদমে এক বছরের নামাজ ও রোজার সওয়াব। (আবু দাউদ: ৩৪৫)
যত আগে যাবে, তত বড় সওয়াব। প্রথমজন পাবে উট কোরবানির সওয়াব, পরে গরু, এরপর মুরগি ইত্যাদি। (বুখারি: ৯২৯)
জুমার দিন নবীর (সা.) ওপর বেশি দুরুদ পড়া উচিত, কারণ এই দিনে দুরুদ তাঁর সামনে পেশ করা হয়। (আবু দাউদ: ১০৪৭)
জুমার দিনে একটি বিশেষ মুহূর্ত থাকে, যখন করা দোয়া কবুল হয়। (আবু দাউদ: ১০৪৮)