মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের একাডেমি মাঠে বৃহস্পতিবার দেখা গেল এক অদ্ভুত দৃশ্য—গতকাল প্রিমিয়ার লিগের ম্যাচে বিতর্কিতভাবে স্টাম্পড হওয়া শাইনপুকুরের মিনহাজুল আবেদীন এবং গুলশান ক্রিকেট ক্লাবের উইকেটরক্ষক আলিফ হাসান মিলে সেই ঘটনা অভিনয় করে দেখাচ্ছেন।
সঙ্গে ছিলেন বিসিবির দুর্নীতি দমন বিভাগের প্রধান রাইয়ান আজাদ। পুরো ঘটনাটি ভিডিও করেন কর্মকর্তারা ও সংবাদকর্মীরা।
রাইয়ান আজাদ আগের দিনই নিজের ফেসবুকে স্টাম্পিংয়ের একটি ভিডিও পোস্ট করে লিখেছিলেন, ‘বোকা না চালাক আমার মতো…চা পানের দাওয়াত রইল।’
এই ‘চা পানের দাওয়াত’ দিয়ে এনে ক্রিকেটারদের দিয়ে মাঠে এমন অভিনয় করানোতে হাস্যরসের সৃষ্টি হলেও প্রশ্ন উঠেছে তদন্তের পদ্ধতি নিয়ে—এটি যদি তদন্তের অংশ হয়, তাহলে কি এমন প্রকাশ্যে হওয়া উচিত? আইসিসির দুর্নীতি দমন ইউনিট কি এমন তদন্ত অনুমোদন করে? নাকি পুরো ঘটনাটিই ছিল সংবাদমাধ্যমের মনোযোগ পাওয়ার কৌশল?